লালসার আগুনে মাকে চোদা – Bangla Adult

Sexylisa - Hindi Sex Story

Sex Story

আমার নাম জামাল রহমান। আমার বয়েস ৩২। আমি পেশায় ভ্যান আলা। বাড়ি মালদায়। বছর খানেক আগে বাবা তাপপ্রবাহে মারা জান। উনিও ভ্যান চালাতেন। এই অঞ্চলে গরম এর দিন গুলি তে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির পারদ ছুঁয়ে যায়। তাই এই অঞ্চলে এই তাপপ্রবাহে প্রতি বছর বহু মানুষ মারা জান।

যাই হোক নিজের পরিচয় আসি। আজ থেকে বছর আট এক আগে আমার বিয়ে হয়েছিল এক ফুটফুটে মেয়ের সাথে। তাঁর তখন বয়েস ১৮, আর আমার ২৪। বছর দুই ভালো ভাবে সংসার করে আমাদের এক মেয়ে হয়। নাম দিয়েছিলাম ভালোবেসে রাবিয়া রহমান । আমাদের পরিবার চির দিনই খুব গরিব। তাঁর ওপর হঠাৎ বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে সংসারে অভাব অনটন আরো বেশি করে নেমে আসে। যথারীতি সংসার এ আমার বৌ এর নানান ছাতি বিদ্ধ করা কথা আমায় শুনতে হতো। শেষ মেস এই কয়েকদিন আগে আমার বৌ আমায় ছেড়ে আমার আমাদের মেয়ে কে নিয়ে নিজের বাপের বাড়ি চলে যায়। আর বলে যায় বেঁচে থাকতে আমার মুখ দেখবে না। খুব কষ্ট যন্ত্রনায় জীবন অতিবাহিত হচ্ছে আমার মেয়ে টাকে ছাড়া।

এখন বাড়ি তে বলতে আমরা দুই প্রাণী আমার মা ফাতেমা রহমান (বয়েস ৫৭ বৎসর)। আর আমি।

Sex Story

সংসার বিচ্ছেদ এর পরে আমার মানসিক ভারসাম্য ক্রমাগত খারাপ হতে থাকে।সারাদিন গরম আবহাওয়া তে ইট ভাটায় ভ্যান চালিয়ে শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি দূর করতে কম দামি চোলাই খাই। আমার মা আমার অবস্থার অবনতি দেখে আমার বৌ এর সাথে বহু বার বোজাতে গেছিলো সংসারে ফিরে আসার কথা। উপরন্তু তারা মা কে অপমান করে বার বার। ফলে বৃথা হয়ে র বলা ছেড়ে দিয়েছে মা নিজেও। মা আমার অবস্থা দেখে শুধু কাঁদে আর কপাল চাপড়ে মরে।

আমার মায়ের বয়েস ৫৭। আমার পরিবারে আমরা সবাই লম্বা। আমার উচ্চতা ৬ ফুট। বাবাও ওরমই লম্বা ছিলেন। আমার মায়ের উচ্চতা ৫ ফুট ১১ইঞ্চি। একজন মহিলা হিসেবে বেশ লম্বা। তেমনি ঢেউ খেলানো শরীর মায়ের। মা দুধ গুলো বড়ো সাইজ এর মাচার লাউ এর মতো শাড়ির আঁচলের ভেতর দুলতে থাকে। আর পাছার সাইজ জানো কোনো উল্টানো গামলা। মা কে আমার দেখতে কালো চুল অর্ধেক কাঁচা পাকা। মুখের চামড়ায় বয়সের ভাঁজ হলেও তাঁর শরীর দেখে অর্ধেক মানুষ এর ঘুম উড়ে যায়। কোমরে কাছে চর্বির ভাঁজ আর দুধ এবং পাছার তাল মিলিয়ে আন্দোলন যেকোনো পুরুশ মা কে দেখে এ বয়েসেও হ্যান্ডল মারবে।

मरीज का लंड देख घायल हुई डॉक्टर – Hindi Sex Story

আমি শুধু লম্বা, গায়ে চর্বি নেই। উপরন্তু রোগা, কালো, লম্বা ও মাথার মাঝখানে এই বয়েসেই চুল গুলো পরে গেছে। মা খুব স্নেহ করে আমায়, কম বয়েস থেকেই কাজে কর্মের মধ্যে থেকে এসেছি। রোদ্দুরে পুরে কষ্ট করে রোজগারের টাকায় সংসার চলে আমাদের। তাও ভালো ছিলাম আমার মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে সব কষ্টই সহজ বলে মনে হতো। এখন আমার সাথে টাকে দেখা করতে দেওয়া হয়না। তাই সারাদিন কাজে কর্মের পর চোলাই খেয়ে আত্মভোলা হয়ে থাকি। কিন্তু আমার মা আমার কষ্ট গুলো দেখতে পারে না।

সারাদিন কাজ করি স্নান খাওয়া করিনা তেমন। কিছুদিনের মধ্যে আমার অবস্থা চোখে পড়ার মতো হয়ে গেল। গাল আর চোখ আরো ভেতরে ঢুকে গেল। রুগ্ন শরীর আরো জীর্ণকায় হয়ে দাঁড়ালো। গায়ে ও বাড়ায় ঘা হয়ে গেল। এই অবস্থা আমার মা আর না দেখতে পেরে পাড়ার ডাক্তার কে ডেকে আমার চিকিৎসা করালো। ডাক্তার ভট্টাচার্য একটা মলম লিখে দিলেন। আর বললেন গরম বোরোলিনে পুড়িয়ে ঘা গুলো তে লাগাতে। আমি নিজে থেকে লাগাবো না কিছুই। আমার তো বেঁচে থাকার কোনো উদ্দেশ্য নেই। মা জানে সবই যে আমি এসব লাগাবো না। যা আছে থাকবে। মানসিক দিক দিয়ে আমি ভালো নেই। কিন্তু মায়ের মন সদাই সন্তান এর ভালো চাইবে। তাই তখনকার মতো ডাক্তার কে বিদায় জানিয়ে আমার খাওয়ার ইচ্ছা না থাকলেও জ্বর করে দু গাল ভাত খাইয়ে দিলো।

Sex Story

এর পরের ঘটনা টার জন্যে আমি প্রস্তুত ছিলাম না। মা বললো আমায় লুঙ্গি খুলতে। আমি অবাক চোখে মায়ের দিকে তাকিয়ে রইলাম কিচ্ছুক্ষণ। বোঝার চেষ্টা করলাম কি বলছে মা? মা আবার নির্দেশ দিলো লুঙ্গি টা খোল। আমি বললাম কেন? কি করবে? মা বললো শুনলি না ডাক্তার বলে গেল ঘা এর জায়গা গুলো গরম বোরোলিন আর মলম লাগাতে হবে। আমি বললাম আমার ওসব লাগবে না। মা নিজের দিব্বি দিয়ে বলতে আমি লুঙ্গি খুলে নগ্ন হয়ে বসলাম। মা তাকিয়ে ছিল আমার নেতিয়ে থাকা কালো দৈত্ত টার দিকে। যাই হোক, মা আসতে আসতে গায়ে ও থাই এর যে অংশ গুলো তে ঘা হয়েছে সেই ক্ষত স্থান গুলো তে বোরোলিন লাগিয়ে দিলো প্রথমে।

তারপর আমার বাড়ায় এই বহু বছর পরে আবার হাত দিলো। সাথে সাথে আমার অন্যমনস্ক ভাব কথায় হাওয়া হয়ে গেল। মায়ের স্পর্শে হঠাৎ আমার লিঙ্গ খাড়া হয়ে গেল। মা আসতে আসতে গরম বোরোলিন আমার বাড়ার ঘায়ে ভালো করে মাখিয়ে দিচ্ছে আর সেই মুহূর্তে মায়ের চোখের সামনে আমার বাঁড়া টা খাড়া হয়ে দাঁড়িয়ে মায়ের হাতের তালু থেকে কেনু অব্দি প্রায় 12 ইঞ্চি লম্বা হতে মায়ের দৃষ্টি ছানা বড়া হয়ে গেল। মা নিজের অজান্তেই বোরোলিন দিয়ে আমার বাঁড়া মালিশ করে দিতে লাগলো।

আমি শুয়ে শুয়ে চোখ বন্ধ করে পরম সুখ অনুভব করলাম। মায়ের হাতের স্পর্শে কি জাদু আছে যে আমার বৌ কোনোদিন এভাবে আমায় মালিশ করে দেয়নি। মায়ের মালিশ এ মমতা আছে বুঝতে পারলাম। এত শান্তি আমি আগে কোনোদিন পাইনি। মা বাড়ার নিচে ঘা এর ওপর বোরোলিন দিয়ে ডোলে চলেছে। বেশি ডলবার কারণে ঘা এর দিয়ে রক্ত বেরিয়ে এলো। আমার যেন কোনো কষ্ট হচ্ছে না। আমার ১০ ইঞ্চির লোহার পাইপ এর ওপর মায়ের মমতা ভরা কোমল স্পর্শে তখন সপ্তম আকাশে আমি।

মা এর ঘোর ভাঙলো রক্ত দেখে। তৎক্ষণাৎ হাত সরিয়ে নিয়ে আমার কান্নায় ভেঙে পড়লো মা। আমার বাঁড়া টা তখনো ফুঁসছে। মা বললো তোর কষ্ট হচ্ছে বলবি তো পাগল? আমি বললাম মা খুব ভালোলাগছিলো। আরেকটু করে দাও না। মা বললো আমি বুঝি রে তোর কষ্ট। দারা ডাক্তার বাবু যে জেল টা দিয়ে গেছে ওটা দিতে হবে।

Kirayedar Muslim Bhabhi Ko Choda – मुस्लिम भाभी की चुदाई की कहानी

এবার মা ওই জেল টা হাতে নিয়ে আবার আমার কাঁটা ঘা এ বোলাতে লাগলো। আঃ কি শান্তি। মা এর মোটা মোটা হাতের সাইজ আমার থাই এর সমান। মা শাড়ির ভেতর এখন র বেলাউজ পরে না। ওই মাচার বড়ো বড়ো দু কিলো লাউ দুই দিকে মালিশ করার সময় দুলে দুলে আমার বাড়ায় লাগছে। আমি মায়ের মায়া ভরা মুখ আর বয়স্ক সুন্দরী এর রূপ দেখে নিজের মাথা ঠিক রাখতে পারলাম না। চোখ বন্ধ করে মায়ের দুধের ওপর বীর্য নিঃক্ষেপ করে দিলাম।

মা মালিশ করা থামালো না। আমি কোমর তুলে তুলে মায়ের দুধের ওপর পাতলা সুতির শাড়ি বীর্যে ভিজিয়ে দিলাম। প্রায় 1 কাপ গরম বীর্য মা এর দুধের ওপর পড়তে শাড়ি ভিজে দুধ গুলো শাড়ির ওপর দিয়ে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। কি শান্তি গো মা। আহহহহহ্হঃ আঃহা আহ্হ্হঃ মা ঘা এর রক্ত মাখা হাত ধুয়ে নিলো। মায়ের লম্বা যৌনতা সম্পূর্ণ স্থূলকায় শরীর টা আমার কাছে আরো কামুক হয়ে উঠলো। খুব আরাম পেলাম আমি এত দিন পর আমি ল্যাংটো হয়ে মায়ের চোখের সামনে ঘুমিয়ে পড়লাম ক্লান্তি তে। মা আমার বাড়ায় গরম জল দিয়ে পরিষ্কার করে দিলো। যাতে ক্ষত না বাড়ে। তারপর সেদিন রাতে মা আমার বুঁকের ওপর মাথা রেখে শুয়ে পড়লো।

পরের দিন মা ঘুম থেকে আগেই উঠেছিল। আমি তখনো ঘুমাচ্ছি। রোজ সকালে ওই সময় টা আমার বাঁড়া টা আপনে আপনি খাড়া হয়ে যায়। মা দেখে টার মোটা মোটা নরম হাত দিয়ে আমার বাঁড়া টা বোরোলিন দিলে মালিশ করে দিতে শুরু করলো। আমার লোহার পাইপ এর মুন্ডু টা তখন মায়ের নরম হাতের আদলে ওঠা নামা করছে। মা নিজের শাড়ির আঁচল সরিয়ে আমার দুই পায়ের মাঝে বসে টার একটা ২ কেজির লাউ তুলে নিজের হাতের কব্জির ওপর রাখলো যাতে বাড়ার ওপর যখন হাত টা ওঠা নামা করবে তখন ওজন বেড়ে যাবে হাত নিচে যাওয়ার সময়। আরো আরাম লাগবে আমার। আমার বাঁড়া টা তখন মায়ের দুটো বড়ো বড়ো দুধের মাঝে আর মা বোরোলিন দিয়ে আমার বাড়ার মুন্ডু মালিশ করে দিচ্ছে। এদিকে ঘা এখনো দগদগে। ঘা এর জায়গা ভয়ানক চুলকাচ্ছে।

Sex Story

মা নরম হাতে মালিশ করায় চুলকানি টা কম লাগছে। সে কি সুখ আমি ঘুম ভাঙতে চোখ খুলে দেখি মা আমার দুই পায়ের মাঝে বসে দুটো দুদুর মাঝে আমার বাঁড়া ধরে মালিশ করছে। আর আমার লোহার পাইপ মায়ের ঠোঁট এ গিয়ে লাগছে। মা বার বার আমার বাড়ার মুণ্ডুর নিচের অংশে চুমু খাচ্ছে। এক দিকে মায়ের দুধে লাগছে আমার বাঁড়া তারপর মায়ের নরম হাতের মালিশ তৃতীয়ত মায়ের ঠোঁটের ছোঁয়া ও মায়ের কাঁচা পাকা চুলের বড়ো খোঁপা এবং তার কামুক দৃষ্টি সব মিলিয়ে আমার 12 ইঞ্চির লোহার পাইপ কয়েক মিনিট এর মধ্যেই জোয়ালামুখীর মতো গরম বীর্য মায়ের ঠোঁট আর সারা মুখে মোটা ঘন সাদা তরল আস্তরণ তৈরী করে দিলো। আহহহহহ্হঃ আহ্হ্হঃ আহঃ কি আরাম মা। খুব ভালোবাসি মা আমি তোমায়। সারা জীবন কষ্ট করে মায়ের কাছে আরাম পাওয়া সমস্ত ক্ষত বিক্ষতের ওপর ওষুধ এর কাজ করছে। এখন নিজে কে মানসিক ভাবে সুস্থ লাগছে। বাঁচার ইচ্ছা জেগে তুলেছে আমার মনে মা। মা কে বললাম তুমি না থাকলে আমার কি হতো মা? সত্যিই ইস্সর সবার কাছে যেতে পারেনা তাই মা এর রূপে দর্শন দেয়। জীবনের সমস্ত কষ্ট এক নিমেষে কেরে নিয়ে সন্তান কে সুখ দেয়। যেমন এখন আমার মা করছে। আমার বৌ ছেড়ে চলে গেছে। মেয়ে টাকে আর ভালোবাসতে পারবো না। কিন্তু মা আছে আমার কাছে যত দিন বেঁচে আছেন তিনি।

সবই ঠিকাছে। শরীরের অন্যান্য জায়গার ঘা গুলো সেরে গেলেও বাড়ার নিচে হওয়া ঘা টা কিছু তেই সেরে উঠছেনা। তাই মা শুধু জেল টা দিয়ে রাখে ক্ষত জায়গার ওপর। ইতি মুহূর্তে বাড়ার ঘা তে চুলকানি বেড়েছে। মা আসতে আসতে নিজের নখ দিয়ে ঘা এর ছাড়ি দিকে চুলকে দেয় যার ফলে সাময়িক শান্তি পেলেও মায়ের হাতের মালিশ না পেলে বাঁড়া খাড়া হয়ে ব্যাথার করতে থাকে। ঘা তে হাত লেগে আরো অবস্থা খারাপের দিকে যাবে বলে মাও আর মালিশ করে দিতে পারে না। বাড়ায় ব্যাথার হচ্ছে দেখে মা আমায় শুয়ে পড়তে বলে।

আমি শুয়ে পড়লে মা আমার দুই পায়ের মাঝে বসে আমার বাড়ার মুন্ডু টা মুখে নিয়ে চুষতে থাকে। বাড়ায় ঘা এর অবস্থান একটু নিচের দিকে হওয়ায় মা চুষে দিলে কোনো অসুবিধা হয়না। মা আমার কালো ১০ ইঞ্চির রড টা লিপস্টিক ভরা ঠোঁট দিয়ে যখন চোষে আমার মনে হয় তখন আমি আর এই জগৎ এ নেই। মায়ের মাচার লাউ এর মতো 2 কেজি এর দুটো বড়ো বড়ো দুধ আমার থাই এর ওপর বসিয়ে দেয় মা। তাতে আমার অবস্থা আরো খারাপ হয়ে যায়। মায়ের চুল গুলো পাছা অব্দি এলেও মা সব সময় খোঁপা করে বেঁধে রাখে। মায়ের বড়ো খোঁপা টা তার বড়ো শরীরের সাথে মানান সই লাগে।

আমি মায়ের সেই খোঁপা ধরে বাড়ার মুন্ডু টা মায়ের মুখের ভেতর যাতায়াত করাই। তখন মায়ের নরম ঠোঁট মমতার পরিচয় দিয়ে আমার বাড়ার শিরা উ6পশিরা গুলো জাগিয়ে তোলে। চুক চুক পচ পচ পচ পচ — আওয়াজ করে মায়ের লালা ঘা এর ওপর দিয়ে নিচের দিকে নেমে আসে। আহহহহহ্হঃ আহাহা আহহহহহ্হঃ আহহহহহ্হঃ কি আরাম। তারপর জগৎ অন্ধকার, মায়ের খোঁপা দু হাতে ধরে বাড়ার মুন্ডু মায়ের মুখে আরো গভীরে ঢুকিয়ে দিয়ে আমি মায়ের মুখের ভিতর প্রায় 2 কাপ গরম বীর্য ত্যাগ করি।

মা আমার আত্মা টাকে যেন বাঁড়ার ছিদ্র পথ দিয়ে চুষে বের করে নেয় মনে হয়। আহঃ কি শান্তি পরের মুহূর্তে। মা সব বীর্য টা তার বড়ো ওল্টানো নরম ঠোঁট গুলো দিয়ে চুষে পাকস্থলী তে ঢুকিয়ে নেয়। আর আমার জীর্ণ শরীর কঙ্কালের মতো হয়ে যেতে শুরু করে। এই পরিমানে বীর্যপাত করার পর শরীরে আর শেষ শক্তি টুকু অবশিষ্ট থাকে না। তাই নিয়ে রোজ ভ্যান চালিয়ে রোদ্দুর এ পুরে কাজ করে বাড়ি এসে মা যখন আমার 12 ইঞ্চির বাঁড়া টা চুষে দেয় তখন আমার সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। ঢলে যাই গভীর নিদ্রায়।

Previous Article

बाप के चुदाई की रफ़्तार से बेहाल हुई बेटी – Baap Beti Ki Chudai

Next Article

Indian Bangla Adult fuck আমার সুন্দরী বউয়ের অডিশন

Write a Comment

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe to our Newsletter

Subscribe to our email newsletter to get the latest posts delivered right to your email.
Pure inspiration, zero spam ✨